কলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের পোস্টে আলোচনা করবো। আমরা সাধারণত কলা খেয়ে থাকি কিন্তু কলার খোসা আমাদের সাস্থের জন্য উপকারি এটা আমরা অনেকেই জানিনা। এর উপকার যদি আমরা সবাই জানতাম তাহলে কখনো কলার খোসা ফেলে দিতাম না।আজকে কলার খোসার উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা সম্পর্কে জানবো।

কলার-খোসার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

আপনি যদি কলা খেতে বেসি পছন্দ করে থাকেন তাহলে আপনার কলার খোসার উপকারিতা জেনে রাখা উচিদ। এবং তার পাশাপাশি অপকারিতা সম্পর্কে যেনে রাখা উচিদ। তাই এই সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরধ  রইল।এই পস্টটি পড়লে কলার খোসার উপকারিতা ও এর অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন ইনশাল্লাহ ।  

পোস্ট সূচীপত্রঃকলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা অত্যন্ত স্বস্থ্যকর ও ভিটামিনে পূর্ণ একটি ফল। এটি বিশ্বে জনপ্রিয় একটি ফল যা সারা বিশ্বেই খাওয়া হয়। এই ফোলটি খাওয়ার পরে আমরা এর খোসা ফেলে দিয়ে থাকি এর গুনাগুণ সম্পর্কে আমরা জানিনা । এই ফলটি যেমন আমাদের জন্য উপকারি ঠিক তেমনি এর খোসা আমদের অনেক কাজে আসতে পারে জাআমরা কল্পনাও করতে পারিনা। আমরা যেহেতু কলা খেয়ে থাকি তাই কলার পাশাপাশি কলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ধারনা রাখতে হবে। 

কলার খোসা সম্পর্কে আমাদের তেমন একটা ধারনা নেই।কলা যেহেতু একটি উপকারি ফল আমরা এটি খেয়ে থাকি এবং আর খোসা আমরা ফেলে দেই ।কিন্তু আপনরা জেনে অবাক হবেন যে কলার মত কলার খোসাতেও অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এগুলা আমাদের অনেক জটিল বিষয় সহজ করে দেই এবং আমদের অনেক উপকারে আসে । আমদের অনেক জোটিল বিষয় গুলাকে সহজ করে দেই। কলার মতো কলার খোসা পুষ্টিগুনে ভরপুর। তাই কলার খোসা যদি আমরা সঠিক  নিয়মে ব্যাবহার করতে পারি তাহলে অনেক কত্ন বিষই সহজে সমাধান করতে পারব। 

কলার খোসার উপকারিতা

কলার খোসা সম্পর্কে আমাদের তেমন আক্তা ধারনা নেই।কলা যেহেতু একটি উপকারি ফল আমরা এটি খেয়ে থাকি তাই এটির সম্পর্কে আমাদের বিস্তারিত জেনে রাখা উচিদ। কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান পুষ্টি উপাদান সধারনত এই পুষ্টিউপাদান গুল আমাদের সরিলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

কিন্তু আপনরা জেনে অবাক হবেন যে কলার মত কলার খোসাতেও অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এগুলা আমাদের অনেক জটিল বিষয় সহজ করে দেই এবং আমদের অনেক উপকারে আসে । যদি আপনি কলার খোসার উপকার পেতেচান তাহলে আপনার এইসম্পর্কে জেনে রাখতে হবে।চলুন এর উপকার সম্পর্কে জানা যাক ঃ 
  • দাঁত পরিস্কার করতে সাহায্য করে
  • চোখের সুরক্ষা দিয়ে থাকে 
  • ব্রণের সমস্যাই কাজ করে 
  • চখের নিচের কালো দাগ দূর করে 
  • ঠোঁট ফাটা দূর করতে
  • পোকা মাকড় কামড়ের যন্ত্রণা দূর করে 
দাঁত পরিস্কার করতে সাহায্য করেঃ অনেক সময় ব্রাশ করার পোরেও আমদের দাঁত অপরিস্কার হয়ে থাকে সাধারণত এটি দেখতে অনেক খারাপ দেখায় । আপনি যদি প্রাকিতিক উপায় আপনার দাঁত তাহলে বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যাবহার করতে পারেন তাঁর মধ্যে কলার খোসা অন্যতম। কলার খোসার ভিতরের দিকটা কিছুক্ষণ দাঁতে ঘসতে হবে এতেকরে আপনার দাঁতের হলদেটে ভাব দূর হবে।

চোখের সুরক্ষা দিয়ে থাকেঃ চোখ হলো আমাদের সরিলের গুরুত্বপূর্ণ  আক্তি অঙ্গ । চখের সমস্যা হলে আমরা বিভিন্ন ধরনের সমস্যাই পড়ে থাকি। তাই আপনি যদি আপনার চখের সুরক্ষা চান তাহলে আপনাকে বেশকিছু খাবার খেতে হবে । তার মধ্যে কলা অন্যতম খাবার হতে পারে । আতি চখের জন্য অনেক উপকারি একটি খাবার হতেপারে। 

ব্রণের সমস্যাই কাজ করেঃ কলার খোসা ব্রণ সমস্যাতে অনেক কাজে দেই। ব্রণ লাল হয়ে ফুলে আছে ,সঙ্গে ব্যথাও রয়েছে ? ব্রণ এর ওপরে কলার খোসা ঘষুন। একসপ্তাহের মধ্যে হাতেনাতে ফল পাবেন। 

চখের নিচের কালো দাগ দূর করেঃ কলার খোসা পিস পিস করে কেটে ফ্রিজে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সংরক্ষণ করতে হবে। এরপরে চখের নিচে এই ঠাণ্ডা খোসা লাগিয়ে ২০ মিনিট ব্যাবহার করতে হবে। সপ্তাহে তিনবার এমন করে ব্যাবহার করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাউয়া জেতে পারে। 

ঠোঁট ফাটা দূর করতেঃ কলার খোসা ঠোঁট ফাটা সমস্যা দূর করতেউ সাহায্য করে থাকে। কলার খোসাতে আন্টি অ্যাক্রিডেন্ট ও বাকি সব উপাদান থাকে তা শুধুমাত্র আপনার ঠোঁট চকচকে করবেনা সেই সাথে ঠোঁটের ফাটা দূর করে। বিশ্বাস নাহলে ১০ মিনিত ধরে ঠান্ডা কলার খোসা ঘোষতে থাকুন নিজেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন। 

পোকা মাকড় কামড়ের যন্ত্রণা দূর করেঃ যদি আপনার শরিলে কোন পোকা কামড় দেই অনেক বেশি জ্বালা যন্ত্রণা করে অথবা চুলকাই তাহলে আপনি কলার খসার মাধ্যমে দুরকরতে পারেন। যেকোনো পোকার কামড়ে তৈরি জালা যন্ত্রণার স্থানে এই উপকরণটি লাগালে বেথার উপশম হবে। 

কলার খোসার অপকারিতা

কলার খোসার অপকারিতা সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। যেহেতু আমরা নিয়মিত কলা খেয়ে থাকি সেহুতু আমাদের কলার এবং কলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখা উচিদ। আমরা জানি যেই জিনিসর উপকারি দিক রয়েছে তার একটু কিছু হলেও ওপোকারি দিক রয়েছে তাই আমাদের শেসব বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাই এর উপকারিতার পাশাপাশি এর অপকারিতা সম্পকেউ আমাদের জানা থাকতে হবে। তাহলে আমরা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। 

যদিও কলার খোসা আমরা তেমন কেউ খাইনা এবং বেবহারও তেমন বেশি করিনা । তবে আমরা যে উপকার গুল উল্লেখ করেছি আপনি যদি তা সমাধান করতে চান তাহলে এগুলা ব্যাবহার করতে পারেন। কলার খোসার তেমন কন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই । আপনি নিঃসন্দেহে ব্যাবহার করতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ইত্যাদি ধরনের উপাদান। 

তবে যেকোনো উপকারি খাবার বেশিপরিমাণে খাউয়া উসিদ নই । যদি উপকারি ফলগুলো বেশি পরিমানে খান তাহলে অনেক সমস্যা দেখাদিতে পারে। তাই আপনাকে নিয়মিত এবং নিয়ম অনুযায়ী খাবার খেতে হবে অথবা ব্যাবহার করতে হবে। তাহলে উপকারিতা গুল পাবেন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবেনা। 

কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা 

কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায়। যদি আপনি এই নিয়মগুলো জানেন তাহলে খুব সহজে এই উপকরন গুলির দ্বারা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে পারবেন। যেহেতু আমরা কলা খাই এবং কলার ওপরের খোসা ফেলেদেই তাই আমরা এর সম্পর্কে তেমন কন ধারনা রাখিনা। আমদের তকের জন্য যেসব উপাদান রয়েছে তার বেশিরভাগ সব উপাদান এর মধ্যে আছে। 
কলার-খোসার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
আপনার মুখে যদি কালদাগ বা ব্রণ হয়ে থাকে আর এটি নিয়ে যদি আপনি দীর্ঘদিন ভুগে থাকেন তাহলে খুব সহজে আই কলার খোসার মাধ্যমে তাঁর সমাধান করতে পারেন।যদি উজ্জ্বলতা আগের থেকে বিদ্ধি করতে চান তাহলে নিয়মিত ব্যাবহার করুণ কলার খোসা। কারন এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান পুষ্টি উপাদান, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা সহ নানা সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। 

চুলের যত্নে কলার খোসা 

চুলের যত্নে কলার খোসা কততা উপকারি তা আমরা অনেকেই জানিনা যহেতু আজকের আর্টিকেলে আমরা কলার খোসা নিয়ে আলচনা করছি তাই আমাদের এই বিষয়টি যেনে রাখা উচিদ। কলার খোসা আমাদের ত্বকের জন্য যেমন উপকারি তেমনিভাবে চুলের জন্য অনেক উপকারি এই কলার খোসা। তবে আর উপকারিতা পেতেহলে এর ব্যাবহারের সঠিক নিয়ম আমদের জানতে হবে। 

কলার মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান যা আমদের দেহের জন্য অনেক উপকারি। আর আর খোসা যদি আমরা সঠিক ভাবে ব্যাবহার করতে পারি তাহলে অনেক উপকার পাওয়া যায় । কলা আমদের রোগ প্রতিরোধ খমতা বিদ্ধি করে থাকে, যাতে করে আমরা অনেক জতিল রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি। কলা আমদের তকের উজ্জ্বলতা বিদ্ধি সহ আর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। 
যদি প্রিকৃতিক উপায়ে চুলের যত্ন নিতেচান তাহলে কলার খোসা হতেপারে একটি অন্যতম হাতিয়ার। কলার খোসাতে আন্টি অ্যাক্রিডেন্ট যা আপনার চুলকে নরম অ উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে । আছাড়াউ আতাই আমাদের চুলকে সক্তিসালি এবং সাস্ততসম্মত করতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি চুলের উজ্জলতা বিদ্ধি করতে চান চুলকে শক্তিশালী এবং সাস্তসম্মত করতে চান তাহলে কলার খোসা ব্যাবহারে ভাল উপকার পাবেন। 

কলার খোসা দিয়ে দাঁত পরিস্কার 

কলার খোসা দিয়ে দাঁত পরিস্কার করাজাই খুব সহজে। আমরা ইতিমধ্যে কলার খসার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি আগুলর মধ্যে অন্নইতম একটি হোল দাঁত পরিস্কার করা। অনেক সময় ব্রাশ করার পোরেও আমদের দাঁত অপরিস্কার হয়ে থাকে সাধারণত এটি দেখতে অনেক খারাপ দেখায় । আপনি যদি প্রাকিতিক উপায় আপনার দাঁত তাহলে বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যাবহার করতে পারেন তাঁর মধ্যে কলার খোসা অন্যতম। কলার খোসার ভিতরের দিকটা কিছুক্ষণ দাঁতে ঘসতে হবে এতেকরে আপনার দাঁতের হলদেটে ভাব দূর হবে।

প্রাকিতিক ভাবে দাতঁত পরিস্কারের উন্নতম আক্তি সেরা মাধ্যম হোল কলার খোসা । এর মদ্ধে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম সহ বিভিন্ন ধরনের উপাদান। আমরা যদি নিয়মিত আতি ব্যাবহার করতে পারি তাহলে দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আই কলার খসা দাতকে শক্তিশালী করে এবং দাতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যাকে দূরে রাখে। 

পাকা কলা দিয়ে ফেসপ্যাক 

পাকা কলা দিয়ে ফেসপ্যেক তৈরি করা খুবি সহজ । এর জন্য সুধু আপনাকে বেশকিছু নিয়ম উনসরন করতে হবে। আমরা সাধারণত তকের উজ্জ্বলতা বিদ্ধির জন্য নানান রকম ফেসপ্যেক ব্যাবহার করে থাকি। এখন আপনি যদি ত্বকের উজ্জ্বলতা বিদ্ধি করতে চান তাহলে পাকা কলার ফেসপ্যেক ব্যাবহার করতে পারেন ,এতে অনেক উপকৃত হবেন।

আমরা জানি আমদের ত্বকের জন্য যেসকল উপাদান প্রয়োজন কলার মধ্যে তা বিদ্যমান আছে। কলার মদ্ধে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান, সাধারনত এই উপাদান গুলো আমদের ত্বকের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনি যদি ত্বকের উজ্জ্বলতা বিদ্ধি করতে চান তাহলে কলার ফেসপ্যেক ব্যাবহার করতে পারেন। আতেকরে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক গুন বিদ্ধি করা সম্ভব। 

পাকা কলা দিয়ে ফেসপ্যেক তৈরি করতে হলে আপনাকে একটি পাকা কলা নিতে হবে। আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে কলা যেন পচা না থাকে। ভালভাবে কলা থেকে খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে এর ভিতরে পানি দিতে হবে যদি দুধ দিতে চান তাহলে দিতে পারেন। এর সাথে সামান্য পরিমান মধু মিসিয়ে আক্তি মিশ্রণ তৈরি করুন, এবং মিশ্রণ তিকে মুখে ব্যাবহার করুন আতে ভালো ফল পাবেন।

কলার খোসা খাওয়ার নিয়ম 

আমরা কলা অনেকেই খেয়ে থাকি কিন্তু কলার খোসা খাওয়া বা ব্যাবহারের নিয়ম অনেকেই জানিনা। যেকোনো খাবার এর উপকারিতা পেতেহলে অবশ্যই খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনেনিতে হবে। কলার খোসা খাওয়ার বেসকিছু নিয়ম আছে। আপনি জেনিয়ম পছন্দ করেন বা স্বচ্ছন্দ বোধ করেন সেই নিয়মে খেতে পারেন। কলার খোসার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি এবার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানবো।
কলার-খোসার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
কলার খোসা খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়েনিতে হবে। কারন কলার মধ্যে মইলা আবরজনা থাকার সম্ভবনা না থাকলেউ কলার খোসার মধ্যে থাকে। যদি আপনি এই মইলা গুল না খেতে চান সুস্থ থাকতে চান তাহলে কলার খোসা ভাল ভাবে ধুয়ে পরিস্কার করে খেতে হবে। ধুয়ে নেওয়ার পরে ভালভাবে বেটে নিতে হবে বা সিদ্ধ করে নিতে হবে , তার পরে তা খেতে হবে।

কলার খোসার স্ক্রাব তৈরি  

সাধারণত প্রাকৃতিক ভাবে স্ক্রাব হিসাবে কলার খোসা বেবহার অনেক উপকারি হিসাবে কাজ করে থাকে । স্ক্রাবতৈরি করতে কলার খোসা ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিন আতে কিছু পরিমান চিনি ও মধু মিশিয়ে নিন আভবে স্ক্রাব হিসাবে ব্যাবহার করতে পারেন। আতি তকের মৃত কোষ গুলকে দূর করে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে থাকে। এবং তার সাথে সাথে ত্বককে নরম করতে সাহায্য করে,

নিয়মিত স্ক্রাব ব্যাবহার এর মাধ্যমে আপনার ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকবে এবং ত্বক আর কমল হবে। এবং ত্বক উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হবে। আপনি যদি আপনার ত্বককে সুস্থ সুন্দর রাখতে চান তাহলে এই স্ক্রাব ব্যাবহার করে দখতে পারেন আশা করছি ভাল ফল পাবেন। 

শেষ কথাঃকলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা থেকে সুরু করে কলার খোসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি কলার খোসার এই উপকার গুলো পেতে চান তাহলে আপনাকে নিয়ম মতো কলা খেতে হবে এবং কলার খোসা ব্যাবহার করতে হবে। আসাকরি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা কলা এবং কলার খোসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

এতক্ষণ আমদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এমন পোস্ট পেতে চান তাহলে আমকে ফলো করে আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের ওয়েবসাইটে এমন আর পোস্ট নিয়মিত পাবেন ইনশাল্লাহ। আপনি এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করছি আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমরা জানবোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url